What is Elite Apk ? Elite Apk কি?

মনে করেন আপনার কোনো ফ্রেন্ডের নিকট আপনার কিছু সেন্সিটিভ  ফটো বা তথ্য আছে যা দিয়ে সে আপনার হুমকি দিচ্ছে বা ব্লাকমেইল করছে।


কেমন হয় যদি তার মোবাইলে থাকা সমস্ত ডাটাগুলি আপনি ডিলিট করে দিতে পারেন।


কিন্তু ডিলেট হতে হলে তো ঐ ফোনটা হাতে পাওয়া লাগবে তাইনা?

তাহলে উপায় কি?...


Elite Apk কি,কিভাবে অন্যের ফোন থেকে ডেটা ডিলিট করে দিব,অন্যের ফোন হ্যাক করার উপায়,Elite Apk,অন্যের ফোনের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার উপায়,bornolota
Elite Apk



এইখানে মাইন্ড হ্যাকিং টা কাজে লাগাতে হবে। এখন প্রশ্ন হলো মাইন্ড হ্যাকিং ওটা আবার কি জিনিস !! বলছি শোনো ;


আপনার ব্রেইন দিয়ে ভিক্টিমের কাছের কাউকে কনভিন্স করতে পারায় হলো আসল মাইন্ড হ্যাকিং। 


প্রথমে আপনার ঐ এক্স বয়ফ্রেন্ডের খুব কাছের কোনো বন্ধু বা রোমমেটের সহায়তা নিন এবং তাকে এভাবে কনভিন্স করুন" ভাইয়া আপনার ঐ বন্ধুটা আমার কিছু ফটো নিয়ে আমাকে ব্লাকমেইল করছে,দয়া করা আমাকে হেল্প করেন প্লিজ ভাইয়া।আপনি শুধু elite. apk এপ্সটা কোনোভাবে তার মোবাইলে ইন্সটল করে দিন,তাতে সবকিছু অটোমেটিক ডিলেট হবে,প্লিজ ভাইয়া আপনার বোনের জন্য দয় করে এইটুকু হেল্প করেন "!


এখন প্রশ্ন হলো Elite আবার কি? 


Elite হলো একটা এন্ড্রোয়েড ভাইরাস,যা একবার ফোনে ইন্সটল হলে সবকিছু অটোমেটিক ডিলেট হয়ে যাবে।


এটি শেয়ারিট কিংবা ব্লুটুথ এর মাধ্যমে ভিক্টিমের ফোনে পাঠিয়ে পারমিশন দিয়ে ইন্সটল করতে পারলেই কাজ শেষ;তার ফোনের যাবতীয়  ডাটা ডিলিট হওয়ার পাশাপাশি সকল ইন্সটল্ড এপ্স যেমন গায়েব হয়ে যাবে তেমনি মোবাইলের ব্যালেন্সও কন্টিনুয়াস সকল কন্টাক্টে এসএমএস পাঠিয়ে শুন্য করে ছাড়বে।


মুল কথা সাম্যকভাবে এন্ড্রোয়েডটি একপ্রকার ডেস্ট্রয় হয়ে যাবে। 


মাইন্ড হ্যাক করে আপনি আরো কাজটা সহজ করতে পারেন,



আপনি চাইলে apk editor  দিয়ে এপ্সটির নাম ও আইকন চেন্জ করতে পারেন যাতে ভিক্টিম সন্দেহ না করে কিংবা এপ্সটি নিজেই ইন্সটল করতে প্রলুব্ধ হয়।



এটি একটি হ্যাকিং ভাইরাস, যা নিদিষ্ট ব্যাক্তির সকল কিছু ক্রাশ করে দেয়। মানে টোটালি নষ্ট করে দেয়। যার ফলে সে  তার ফোনের গুরুত্বপূর্ন ডাটা এবং টাকা হারায়।


Elite Virus ফিচারস সমুহঃ


১) এটি ধারাবাহিক ভাবে তার ফোনে সেভ থাকা সকল নাম্বারে মেসেজ পাঠাতে থাকবে, যতক্ষণ না ব্যালেন্স শেষ হয়।


২) তার ফোনে থাকা ফেসবুক মেসেঞ্জার বা ইমো বা হোয়টসআপ এ সাথে সাথে মেসেজ ব্লক করে দিবে।


৩) তার ফোনের সকল ডেটা পুরোটা ডিলিট করে দেবে মুহুর্তেই।


৪) তার ব্যাবহারীত সব  অ্যপস তা হাইড করে দিবে।


৫) সে কখনও অ্যাপস টি আনইন্সটল করতে পারবে না। হাইড হয়ে যাবে।


এই অ্যাপস টি ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে কাজ করতে থাকবে, যদিও ফোন অন/অফ করার হয় তবুও সে তার কাজ চালিয়ে যাবে। এমনকি তার সকল কার্যকলাপ দুর থেকেই ট্র্যাক করা যাবে যে, সে ফোনে কি করছে এখন। তার মানে আপনি এখন শিওর কি কি কাজ করতে পারবেন ভাইরাসটি দিয়ে। তাই বুঝে শুনে কারো ক্ষতি করুন। এ ক্ষেত্রে আমাদের ব্লগ  দ্বায়ী থাকবে না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন