বাংলাদেশের মেগাপ্রজেক্ট

বাংলাদেশে গত এক দশকে বেশ কয়েকটি ডেভলপমেন্ট প্রজেক্ট এর কার্যক্রম শুরু করা হয়েছিল। এসব প্রজেক্টগুলোর সাইজ, বাজেটের পরিমাণ এবং দেশের অর্থনীতিতে এসব প্রোজেক্টের ইম্প্যাক্ট বিবেচনা করে বেশ কয়েকটি প্রোজেক্টকে  মেগা প্রজেক্ট আখ্যা দেয়া হয়েছে এবং সরকার কয়েকটি প্রোজেক্টকে  ট্র্যাক প্রজেক্ট হিসেবে চিহ্নিত করেছে।  


যার মধ্যে পদ্মা মাল্টি প্রাপাস ব্রিজ সেতু অংশ, বাংলাদেশের প্রথম মেট্রোরেল প্রজেক্ট এমআরটি লাইন সিক্স এবং দক্ষিণ এশিয়ায় নদীর তলদেশে প্রথম দীর্ঘতম সড়ক টানেল  কর্ণফুলী টানেলের কাজ এ বছর নাগাদই শেষ করে ফেলার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ সরকার। যার প্রেক্ষিতে সরকার দেশের অর্থনীতির চাকাকে আরো সক্রিয় করে তুলতে নতুন নতুন প্রজেক্টের পাশাপাশি চলমান প্রজেক্টগুলোর দিকে গুরুত্ব দিতে শুরু করেছে। পদ্মা বহুমুখী সেতু বাংলাদেশ সরকারের প্রথম আটটি ফাস্ট ট্র্যাক প্রজেক্টের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি। দ্বিতল বিশিষ্ট এই সেতুটির নির্মান কাজ শেষ করে। ২০২২ সালের জুন মাসের মধ্যেই সড়ক অংশে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। সড়কের পাশাপাশি এই সেতুটিতে টেলিফোন ইন্টারনেট ও গ্যাস লাইনের  পাশাপাশি   রেল সড়কও থাকবে। যার প্রেক্ষিতে দেশের দক্ষিণাঞ্চলের ২৩টি জেলায় প্রথমবার রেল  নেটওয়ার্কের সাথে যুক্ত হবে। 



বাংলাদেশ,মেগা প্রকল্প বাংলাদেশ,যে ১০ টি মেগা প্রজেক্টে বদলে যাবে বাংলাদেশ,বাংলাদেশের সবচেয়ে উচু ভবন,যে ১০ টি মেগা প্রজেক্ট বদলে দেবে বাংলাদেশ,বাংলাদেশের মেগা প্রজেক্ট,বাংলাদেশের অর্থনীতি,৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্জন,বাংলাদেশের মেগা প্রকল্প,মেগাপ্রজেক্ট,বাংলাদেশের ১০টি মেগা প্রকল্প,বাংলাদেশের,যে দশটি মেগা প্রজেক্ট বদলে দেবে বাংলাদেশ,পাঁচটি মেগাপ্রজেক্ট,যে দশটি মেগা প্রজেক্ট এ বদলে যাবে বাংলাদেশ,যে দশটি মেগা প্রজেক্টে বদলে যাবে বাংলাদেশ
মেগা প্রকল্প বাংলাদেশ


দেশের দক্ষিণাঞ্চলে যেহেতু এর আগে কোন রেল নেটওয়ার্ক ছিল না।  তাই বাংলাদেশ রেলওয়েকে সম্পূর্ণ নতুন রেলওয়ে নেটওয়ার্ক স্থাপন করতে হচ্ছে এবং এই প্রজেক্টির  নামই  পদ্মা ব্রিজ রেল  লিংক প্রজেক্ট।  প্রজেক্টটির  ওয়েবসাইটির  তথ্যসূত্রে ঢাকার কমলাপুর থেকে গেন্ডারিয়া ও কেরানীগঞ্জ হয়ে  পদ্মা সেতু পাড়ি দিয়ে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার নতুন রেলপথ নির্মাণ করা। নতুন এই রেলপথের জন্য ৬৬টি মেজর ব্রিজ নির্মাণের পাশাপাশি ২৪৪টি ছোট ও মাঝারি ব্রিজ-কালভার্ট আন্ডারপাসও নির্মাণ করা হবে। এছাড়া ৬টি স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম, অ্যাপ্রচ রোড , অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ভবনসহ আনুষঙ্গিক উন্নয়ন কার্যক্রমের পাশাপাশি আরও ১৪ টি নতুন স্টেশন নির্মাণ করা হবে এই প্রযুক্তির আওতায়। দেশের দক্ষিণাঞ্চল ঘিরে চলমান এই মেগা প্রোজেক্টটির বর্তমান বাজেট ৩৯,২৪৬  কোটি টাকা।  প্রজেক্টটি চায়নার সাথে জিটুজি মডেল বাস্তবায়িত হচ্ছে। যেখানে চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড এই প্রকল্পে কনস্ট্রাকশনের কাজ করে যাচ্ছে।এছাড়া চীন সরকার চায়না এক্সিম ব্যাংকের মাধ্যমে পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প ৪৫% ফান্ডিং করছে এবং বাকি ১৫ শতাংশ ফান্ডিং করছে বাংলাদেশ সরকার। ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে শুরু হওয়া এই প্রজেক্টে ঢাকা থেকে ফরিদপুর অংশের উদ্বোধন ২০২০ সালের মধ্যে করার কথা থাকলেও সম্পূর্ণ প্রজেক্টটি  শেষ হতে সময় লাগবে ২০২৪ সাল পর্যন্ত। 


বাজেটের দিক থেকে সর্বোচ্চ পরিমাণ বাজেট অ্যালোকেশন নিয়ে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বাংলাদেশের মেগা প্রজেক্ট  গুলোর  মধ্যে সবচেয়ে বড়। এই প্রযুক্তি সম্পন্ন হলে বিশ্বের ৩৩ টি নিউক্লিয়ার পাওয়ার জেনারেটিং দেশের এলিট গ্রুপে জয়েন করবে বাংলাদেশও। প্রজেক্টটি বাস্তবায়ন করছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় আওতাভুক্ত বাংলাদেশ পারমাণবিক শক্তি কমিশন এবং কনস্ট্রাকশন দায়িত্বে আছে রাশিয়ান ফেডারেশনে স্টেট  নিউক্লিয়ার  এনার্জি কর্পোরেশন রোসেটাম। বাংলাদেশ পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ ১৯৬১ সালে নেয়া হয় এবং সে লক্ষ্যে পাবনা জেলার রূপপুরে প্রকল্প এলাকার জন্য প্রায় ২৬০ একর এবং আবাসিক এলাকার জন্য ৩২ একর জমি অধিগ্রহণ করা হলেও প্রজেক্টটি পরবর্তীতে আর সম্পন্ন করা হয়নি।  পরবর্তীতে ২০০৯ সালে প্রজেক্টটি  নিয়ে আবারও কার্যক্রম শুরু হয় এবং ২০১১ সালের রাশিয়ান ফেডারেশনের সাথে ২ ইউনিট বিশিষ্ট পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন সংক্রান্ত সহযোগিতা চুক্তি স্বাক্ষর হয়। যার প্রেক্ষিতে ২০১৫ সালের বাংলাদেশ রাশিয়ার  মধ্যে ১২০০ মেগাওয়াটের  দুটি ইউনিট নির্মাণের  চুক্তি স্বাক্ষর করেন।‌ ইনিশিয়ালি  প্রথম ইউনিটটি ২০২৪ সালে এবং দ্বিতীয় ইউনিটি ২০২৫  সালে সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও প্রথম ইউনিটটি ২০২৩ সালের মধ্যে চালু হয়ে যেতে পারে।  এক লক্ষ তেরো হাজার হাজার কোটি টাকার এই প্রোজেক্টের ৮০% ফাইন্যান্সিং করছে রাশিয়া এবং বাকি ২২ হাজার ৫২ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার ফাইন্যান্সিং করছে। 


ঢাকার যানজট নিরসনে  বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যেই বেশ কয়েকটি ফ্লাইওভার নির্মাণ করেছে এবং মেট্রোরেল নির্মাণের কাজ করে যাচ্ছে। ঢাকার যানজট সমস্যা নিরসনে চলমান আরেকটি প্রজেক্ট হচ্ছে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে।মা ঢাকা চট্টগ্রাম   হাইওয়ে কুতুবখালী থেকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর এলাকার কাওলা পর্যন্ত চার লেন সম্বলিত ১৯.৭৩  কিলোমিটার এক্সপ্রেসওয়ে। বিমানবন্দর থেকে কুড়িল, বনানী মহাখালী , তেজগাঁওয়ে মগবাজার কামলাপুর ও সায়েদাবাদ দিয়ে কুতুবখালী এসে ঢাকা চট্টগ্রাম হাইওয়ে সাথে মিলবে। প্রায় ২০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এলিগেটেড  এক্সপ্রেসওয়েতে উঠা নামার  জন্য ৩১ টি রেম্প থাকবে।  যেগুলোর মোট দৈর্ঘ্য হবে ২৭ কিলোমিটার। প্রকল্পটি বাস্তবায়নের কাজ করছে সড়ক ও পরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বাংলাদেশ ব্রিজ অথরিটি। পিপিপি প্রকল্পের আওতায় করা এই এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৮৯৪০ কোটি টাকা। যার মধ্যে ২৪১৩ কোটি টাকা ইনভেস্ট করবে বাংলাদেশ সরকার এবং বাকি আসে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান কাছ থেকে। ২০২০ সালে  শুরু হওয়া এ প্রকল্পটির ২০২৩ সাল নাগাদ শেষ হবে বলে কর্তৃপক্ষ আশাবাদী। তবে 2022 সালের ডিসেম্বরের মধ্যে ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তেজগাও রেলগেট পর্যন্ত অংশ খুলে দেয়ার পরিকল্পনা রয়েছে প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের।


বাংলাদেশের চলমান প্রজেক্ট গুলোর  মধ্যে অন্যতম একটি ফাস্ট ট্র্যাক প্রজেক্ট হচ্ছে চট্টগ্রাম কক্সবাজার রেল লিংক। এই প্রজেক্টি সম্পন্ন হলে দেশের অন্যতম পর্যটন নগরী সড়ক ও আকাশপথের পাশাপাশি রেল সংযোগের আওতায় চলে আসবে। যা কক্সবাজারের টুরিজমের  পাশাপাশি যোগাযোগ ব্যবস্থা ও বাণিজ্যিক পরিধিও বাড়াবে।  ১২৮ কিলোমিটারের সিঙ্গেল লাইন  ডুয়েলে গেট ট্রাকের এই প্রকল্পটি চট্টগ্রামের দোয়াজারি  থেকে করে চন্দনাইশ, সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলা হয়ে কক্সবাজারের চকরিয়া কক্সবাজার সদর এবং উখিয়া উপজেলা হয়ে বান্দরবান জেলার ঘুমদুম ইউনিয়ন পর্যন্ত বিস্তৃত হবে।  প্রকল্পের প্রথম পেইজের ১০০ কিলোমিটার রেলওয়ে ট্রাকের কার্যক্রম পুরোদমে চলছে এবং ৫০ শতাংশের অধিক কাজ এ পর্যন্ত সম্পন্ন হয়েছে‌ ।  যদিও এই অংশটি  ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যেই সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনা মহামারী ও প্রকল্পসংশ্লিষ্ট অন্যান্য কাজে দেরি হওয়ায় প্রকল্পটির কাজ শেষ করার নতুন টার্গেট ২০২৪ সাল । ১৮ হাজার ৩৪ কোটি টাকার বেশি এ প্রকল্পের অর্থায়ন করছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকার। 


বাংলাদেশের দশটি মেগা প্রজেক্টের  একটি হচ্ছে চট্টগ্রামের মহেশখালী উপজেলা মাতারবাড়ি আল্ট্রা সুপার  ক্রিটিকাল কোল  পাওয়ার প্রজেক্ট। যা মূলত  মাতারবাড়ি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হিসেবে সুপরিচিত। ৬০০  মেগাওয়াটের দুটি ইউনিটের সম্মানিত উৎপাদনক্ষমতা হবে ১২০০ মেগাওয়াট যা চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের   অঞ্চলের বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাবে।  চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে অঞ্চলের  বাংলাদেশ সরকার ইকোনমিক জোন এবং ইপিজেড গুলোর  চাহিদা মেটাতে এই পাওয়ার প্লান্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।   ৫১  হাজার ৪৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পের বাস্তবায়ন করছে কোল পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানী বাংলাদেশ লিমিটেড।  প্রকল্পের অর্থায়নে জাপানি  ইন্টারন্যাশনাল  কপোরেশন  এজেন্সি বা জাইকা প্রায় ৩৩ হাজার ৯২১ কোটি টাকা ইনভেস্ট করছে এবং প্রকল্পের বাকি অংশে অর্থের জোগান দেয়া হবে সরকারি তহবিল থেকে। ২০২০ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হওয়া প্রকল্পটির সংশ্লিষ্টরা ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসে প্রথম ইউনিটটি উত্তোলন শুরু এবং একই বছরের জুলাই মাসে দ্বিতীয় ইউনিটের উৎপাদন শুরু পরিকল্পনা করছে।  


বাংলাদেশের চলমান প্রজেক্ট গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি মেগা প্রজেক্ট হচ্ছে মাতারবাড়ি ডীপ সী পোর্ট বা  মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর। মূলত মাতারবাড়ি পাওয়ার স্টেশনের  কয়লা আমদানির জন্য বন্দর নির্মাণের কাজ শুরু হলেও বর্তমানে বাণিজ্যিক বন্দরের জন্য কাজ করা হচ্ছে। চট্টগ্রামের মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়িতে নির্মাণাধীন ১৮ মিটার গভীর  এই বন্দরটি  পণ্য আমদানি খরচ কমিয়ে আনার পাশাপাশি রপ্তানিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।  প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা খরচে নির্মাণাধীন মহেশখালী মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর প্রকল্পটির প্রথম ধাপের কাজ শুরু হয় ২০২০ সালে।  যেখানে জাইকা ১২৮৯৯ কোটি ৭৬  লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করছে।  এছাড়া বন্দর কর্তৃপক্ষ ২২১৩ কোটি ২৫ লক্ষ টাকা এবং বাংলাদেশে সরকারি তহবিল থেকে ২ হাজার ৬৭১ কোটি ১৫ লক্ষ টাকা যোগান দেয়া হবে।প্রকল্পটির নির্মাণ কাজ আনুমানিক ২০২৬  সালের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ২০২৫ সালের মধ্যে এই গভীর সমুদ্র বন্দরে জাহাজ ফেরানো টার্গেট নিয়েছে। 


ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তৃতীয় আরেকটি টার্মিনাল বর্তমানে নির্মাণাধীন রয়েছে। ৫ লক্ষ বিয়াল্লিশ হাজার বর্গমিটারে এই টার্মিনাল থেকে একত্রে ৩৭টি  বিমান রাখার টার্গেট নির্মাণ করা হচ্ছে। যার ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে প্রায় ২২ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকা।  এছাড়া টার্মিনালটিতে ২  লক্ষ ৩০ হাজার স্কয়ার মিটার একটি ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে।  যা বছরে ১ কোটি ২০ লক্ষ যাত্রীদের সেবা দিতে পারবে। এর পাশাপাশি একটি পৃথক স্টেশনসহ টার্মিনালটিতে  মেট্রোরেলের সংযুক্ত থাকবে। এতে করে বাংলাদেশে আসা যাত্রীরা বিমানবন্দর থেকে বের না হয় সরাসরি মেট্রোরেলের মাধ্যমে নিজেদের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে। এছাড়া ঢাকার যে কোন স্টেশন থেকে মেট্রোরেলের মাধ্যমে সরাসরি বিমানবন্দরের ডিপারচার এরিয়ায় যাওয়া যাবে। বর্তমানে জাপানি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান শিমিজু এবং কোরিয়ান প্রতিষ্ঠান স্যামসাং যৌথভাবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। যেখানে জাইকা ১৬ হাজার ১৪১ কোটি টাকা ইনভেস্ট করছে। ছাড়া বাকি ৫,২৫৪ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার তহবিল করা   অর্থায়ন হচ্ছে।এই টার্মিনালটি ২০২৩ নাগাদ জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়া হবে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন