শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস

নতুন একটি লেখাতে আপনাদের স্বাগতম। আজ আমরা শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ডিপিএস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

 

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস

 শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের আমানত পন্য অফার করছে ডিপিএস বা এমএমডি অর্থাৎ মুদারাবা মান্থলি ডিপোজিট তার মধ্যে একটি। একাউন্টের মেয়াদ পূর্তির পরে অ্যাকাউন্ট ধারককে তার জমাকৃত অর্থ এক সময়ে বা কিস্তির ভিত্তিতে অর্জিত মুনাফা সাথে প্রদান করা হবে পিতা-মাতা বা আইনি অভিভাবকদের একটি নাবালকের সাথে যৌথভাবে এই একাউন্ট খোলার অনুমতি প্রদান করে  শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক।

 

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ডিপিএস এর বৈশিষ্ট্যসমূহ

         শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ডিপিএসের মেয়াদকাল হয়ে থাকে বছর , বছর ,৮বছর এবং ১০ বছর

        মাসিক কিস্তির পরিমাণ বা জমার পরিমাণ পাঁচশত টাকা কিংবা তার গুণিতক কিন্তু সর্বোচ্চ পঞ্চাশ হাজার টাকা।

        শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ডিপিএসে  কিস্তি প্রদানের তারিখ: মাসের থেকে ২৫ তারিখের মধ্যে কিস্তি প্রদান করতে হবে। অগ্রিম কিস্তি জমা দেয়ার সুবিধা রয়েছে।

        একজন ব্যক্তি চাইলে একাধিক ডিপিএস অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন

        এই ডিপিএসের অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য ইনভেস্টমেন্ট সুবিধা ।অর্থাৎ গ্রাহক তার ডিপিএসে জমাকৃত টাকার বিপরীতে ঘুরিয়ে নিতে পারবেন। এই ঋণ পরিশোধের মেয়াদ কাল হবে এক বছর অর্থাৎ ১২ মাস।

        কিস্তি খেলাপি হলে: নির্ধারিত তারিখের মধ্যে কিস্তি জমা দানের ব্যর্থ হলে। নির্ধারিত ফি সহ পরবর্তী মাসের কিস্তির সঙ্গে খেলাপি কিস্তি দেয়া যাবে।

        মেয়াদ পূর্তির পূর্বে  হিসাবটি ভেঙ্গে ফেললে হিসাব খোলার এক বছর পর্যন্ত  সময়ের মধ্যে এসব বন্ধ করা হলে শুধুমাত্র জমাকৃত টাকা ফেরত দেয়া হবে।

        হিসেবে এক বছরে অধিক কিন্তু তিন বছর পর্যন্ত বছর  সেভিংস  হারে মুনাফাসহ জমাকৃত টাকা ফেরত দেয়া হয়।


ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস,শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক,ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস রেট,ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস রেট কত,কোন ব্যাংকে ডিপিএস লাভ বেশি ২০২২,কোন ব্যাংকে ডিপিএস লাভ বেশি ২০২১,কোন ব্যাংকে ডিপিএস করলে লাভ বেশি,ডিপিএস,কোন ব্যাংকে ডিপিএস লাভ বেশি,শাহজালাল ইসলামি ব‍্যাংক ডিপিএস,পূবালী ব‍্যাংক ডিপিএস নতুন লাভের হার ২০২২,পূবালী ব্যাংক ডিপিএস রেট,শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক অনলাইন ব্যাংকিং,ইসলামী ব্যাংক এফডিআর,শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লোন
শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক ডিপিএস


মাসিক ৫০০ টাকা জমায় তিন বছর মেয়াদী গ্রাহক পাবেন বিশ হাজার টাকা। ,০০০ টাকা জমায় ৪০,০০০টাকা। ,০০০  টাকা জমায়  ৮০,০০০ টাকা।  ৫০০০ টাকা জমায় তিন বছরে ,০০,০০০ টাকা।১০,০০০ টাকা জমায় তিন বছরে ,০০,০০০টাকা। ২৫,০০০ টাকা জমায় ১০,০০,০০০ টাকা।   ৫০,০০০ টাকা জমায় ২০,০০,০০০টাকা।  বছর মেয়াদী গ্রাহক ৫০০   টাকা জমায় পাবেন ৩৬,০০০ টাকা। ১০০০  টাকা জমায় পাবেন ৭২,০০০ টাকা ২০০০ টাকা জমায় পাবেন ,৪৪, ০০০ টাকা। ৫০০০ টাকা জমায় পাবেন ,৬০,০০০ টাকা ।১০,০০০  টাকা জমায় পাবেন ৬০,২০,০০০ টাকা। ২৫,০০০ হাজার টাকা জমায় পাবেন ১৮,০০,০০০ টাকা ।৫০, ০০০টাকা জমায় পাবেন ৩৬,০০,০০০টাকা।  বছর মেয়াদী ডিপিএস গ্রাহক ৫০০ টাকা জমায় পাবেন ৬৪,৮৭০ টাকা।  ১০০০ টাকা জমায় পাবেন ,২৯,৭৪০ টাকা   ২০০০ টাকা জমায় পাবেন ,৫৯,৪৮০ টাকা।  ৫০০০ টাকা জমায় পাবেন  ,৪৮,৭০০ টাকা। ১০,০০০ টাকা জমায় পাবেন ১২,৯৭,৪০০ টাকা  ২৫ হাজার টাকা জমায় পাবেন ৩২,৪৩,৫০০ টাকা।

৫০,০০০টাকা জমায় পাবেন  ৬৪,৮৭,০০০ টাকা। ১০ বছরে মাসিক ৫০০   টাকায় পাবেন ৮৮,২২৫ টাকা ,০০০ টাকা জমায় পাবেন ,৭৬,৪৫০ টাকা। ,০০০ টাকা জমায় পাবেন ,৫২,৯০০টাকা ,০০০ জমায় পাবেন ,৮২,২৫০ টাকা। ১০,০০০ টাকা জমায় পাবেন ১৭,৬৪,৫০০  টাকা।২৫, ০০০ টাকা জমায় পাবেন ৪৪,১১,২৫০ টাকা। ৫০,০০০টাকা জমায় পাবেন ৮৮,২২,৫০০ টাকা।

 

 

শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ডিপিএস অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে?

 

        অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের এনআইডি বা বৈধ পাসপোর্ট বা জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি

        ঠিকানা প্রমাণের জন্য একাউন্ট হোল্ডারের বিদ্যুৎ  বিল  বা পানির বিল বা গ্যাস বিলের ফটোকপি।

        কাউন্ট হোল্ডারের কপি ছবি সদ্য তোলা ছবি।

        মনোনীত নমিনির বৈধ এনআইডি বা পাসপোর্ট বা জন্ম নিবন্ধনের ফটোকপি

        মনোনীত নমিনির কপি সদ্য তোলা ছবি।

         -টিন সার্টিফিকেট যদি থাকে

         অ্যাকাউন্ট হোল্ডার নাবালক হলে তার লিগাল অভিভাবকের যাবতীয় ডকুমেন্ট প্রদান করতে হবে।

        শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের অবশ্যই গ্রাহকের বা অ্যাকাউন্ট হোল্ডার একটি সেভিংস একাউন্ট থাকতে হবে।

 

-টিন সার্টিফিকেট থাকে:

 তাহলে আপনার সরকারি টেক্স কর্তন হবে ১০% আর আপনার -টিন সার্টিফিকেট না থাকলে আপনার সরকারি টেক্স কর্তন হবে ১৫%


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন